প্রশ্নোত্তর-
ওষুধ সেবনকালে ‘বিসমিল্লাহ’ বলা যাবে কিনা?
নিউজ ডেস্ক

ফাইল ছবি
একজন মুমিন মুসলিম হিসেবে ইসলামের প্রত্যেকটি বিষয় মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি।
ইসলামের প্রতিটি হুকুম- কালেমা, নামাজ, রোজা, হজ ও জাকাত এবং পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক সব বিষয় জানা এবং মানা জরুরি।
মানুষের জীবনে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের রোগব্যাধি হতে পারে। যা থেকে মুক্তির জন্য ওষুধ খেতে হয়। সাধারণত আমরা খাবার খাওয়ার সময় বিসমিল্লাহ বলে থাকি। এছাড়া সব ভালো কাজের সময় বললে তো আল্লাহ বরকত বাড়িয়ে দেন।
এখন ওষুধ খাওয়ার সময় বিসমিল্লাহ বলতে হবে কিনা বা না বললে কোনো গুণা হবে কিনা। এ বিষয়ে হয়তো অনেকের জানা নাও থাকতে পারে।
এমনি একটি প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন বিশিষ্ট আলেম ড. মুহাম্মদ মতিউল ইসলাম। একটি বেসরকারি টিভিতে এমন এক প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন তিনি।
প্রশ্নটি হচ্ছে, অনেকেই বলে থাকেন যে ওষুধ খাওয়ার সময় নাকি বিসমিল্লাহ বলা যাবে না। এমনিতে সব ভালো কাজের সময় বললে তো আল্লাহ বরকত বাড়িয়ে দেন; কিন্তু ওষুধ খাওয়ার সময় নাকি বলা যায় না, এটি কি সহি?
উত্তরে তিনি বলেন, ওষুধ খাওয়ার সময় বিসমিল্লাহ বলতে হবে না, এ ধরনের কোনো দলিল নেই। সব কাজ শুরুর আগেই বিসমিল্লাহ বলে শুরু করা যায়।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, ওষুধ সেবনের সময় ‘আল্লাহু শাফি’ (আল্লাহ শেফাদানকারী) অনেকে বলে থাকেন। এমন না যে ওষুধ সেবনের সময় এটি বলতেই হয়। বিসমিল্লাহ বলে সেবন করলেও কোনো অসুবিধা হবে না।
নিউজওয়ান২৪/আরএডব্লিউ
- যে দোয়ায় গলার কাঁটা নেমে যাবে ইনশাল্লাহ!
- ফরজ নামাজের পর প্রয়োজনীয় কিছু আমল
- দরুদে ইব্রাহিম
- মা-বাবার জন্য দোয়া
- তাহিয়্যাতুল-মাসজিদ
মসজিদে ঢুকেই দু’রাকাত নামাজ... - পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময়সূচি...
- দরুদে ইব্রাহিম
- কোরআন হাদিসের আলোকে জুমা’র দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- ঋণ মুক্তির সর্বোত্তম আমল
- ফজিলতপূর্ণ কিছু দোয়া ও আমলসমূহ
- পবিত্র কোরআনের তথ্যকণিকা
- জুমার দিনের ৩ আমল
- হযরত আদম আ. এর বিয়ের মহর কত ছিল!
- ফেরেশতা পরিচিতি...
- ‘নিশ্চয় নামাজ অশ্লীল ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখে’