NewsOne24

লেনদেন বাড়লেও কমেছে সূচক

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিউজ ওয়ান২ ৪

প্রকাশিত : ০৪:৫৯ পিএম, ১১ মার্চ ২০১৯ সোমবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারের লেনদেন বাড়লেও মূল্যসূচক কমেছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। এসময় ডিএসই'র সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ১৯.২৪ পয়েন্ট।

অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে ২.৮৯ পয়েন্ট। এসময় সিএসইতে ১৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই’র বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।

বাজার পর্যালোচনায় জানা যায়, ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০০টির, দর কমেছে ১৯৯টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ৪৭টি প্রতিষ্ঠানের। দিন শেষে ডিএসইতে ১১ কোটি ২৯ লাখ ৫২ হাজার ১২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এদিন ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৫০৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার। এদিকে রোববার দিন শেষে ডিএসইতে ৪৬২ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছিল।

লেনদেন শেষে ডিএসই’র সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ১৯.২৪ পয়েন্ট। এসময় ডিএসইএক্স সূচক ৫৬৯০ পয়েন্টে স্থিতি পেয়েছে। অপরদিকে, ডিএসইএস সূচক আগের কার্যদিবসের তুলনায় ২.০৫ পয়েন্ট কমেছে।

টাকার অংকে ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে মুন্নু সিরামিকের। কোম্পানিটির ৩১ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইউনাইটেড পাওয়ারের ১৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক।

লেনদেনে এরপর রয়েছে-সিঙ্গার বাংলাদেশ, লার্ফাজ হোলসিম, ফরচুন সুজ, নূরানী ডাইং, ন্যাশনাল পলিমার, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস ও এসকে ট্রিমস।

অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক সিএসসিএক্স ২.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ১০ হাজার ৫৯১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বাজারে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।

লেনদেন হওয়া ২৪৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭১টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৪১টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির দাম।

দিন শেষে সিএসইতে টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে ছিল লার্ফাজ হোলসিম বাংলাদেশ, কোম্পানিটির ১ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।