কাতারে মেসির কক্ষটি রূপ নিচ্ছে জাদুঘরে
সাতরং ডেস্ক
সংগৃহীত ছবি
কাতার বিশ্বকাপ বেশ কয়েক দিন আগে শেষ হয়েছে। দীর্ঘ ৩৬ বছর বিশ্বকাপ শিরোপা জয়ে আনন্দে ভাসছে আর্জেন্টিনা। বিশ্বকাপ মিশনে নানা রকম প্রস্তুতি নিয়ে এসেছিল তারা। অন্যান্য দলের মতো মেসিরা কিন্তু হোটেল উঠেননি। তারা বেছে নিয়েছিলেন কাতার বিশ্ববিদ্যালয়কে।
সেখানে লিওনেল মেসি ছিলেন ‘বি-২০১’ নামের একটি কক্ষে। সেই রুমটিই এখন রূপ বদলে ছোটখাটো একটা জাদুঘরে পরিণত হতে যাচ্ছে।
আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের খেলোয়াড়রা যেসব ঘরে ছিলেন, সেই ঘরগুলোর কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছে কাতার বিশ্ববিদ্যালয়। একাধিক ছবি প্রকাশ করেই জানানো হয়েছে মেসির রুমটিকে অপরিবর্তিত রেখে দর্শর্নীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
এ সম্পর্কে কাতার ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা আল হিতমি বলেছেন, ‘যে ঘরটিতে মেসি অবস্থান করেছিলেন, সেটি অপরিবর্তিত থাকবে। সেটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। সেখানে আর কেউ থাকতে পারবেন না।’
বিশ্বকাপ মিশন শেষে মেসিরা কাতার বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়েছে প্রায় এক সপ্তাহ। গতকাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ থেকে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, পুরো বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গন আর্জেন্টিনার প্রতীকস্বরূপ নীল ও সাদা রঙে সাজানো হয়েছে।
তাছাড়াও হলগুলো বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের পোস্টার, অটোগ্রাফ ও জার্সিতে পরিপূর্ণ।
তাদের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে পুরো বিশ্বের লিওনেল মেসি ভক্তরা।
এদিকে, অভিজাত হোটেলের বদলে কাতার ইউনিভার্সিটিতে থাকার আর একটি উদ্দেশ্য ছিল মেসিদের। যাতে করে নিজেদের ঐতিহ্যবাহী বিফ বারবিকিউ বানানো যায় ইচ্ছেমতো। সে কারণেই প্যাকেটজাত গোমাংস নিয়ে আসা হয়েছিল আর্জেন্টিনা থেকে।
তা দেখভাল করার জন্য শেফও নিয়ে এসেছিলেন মেসিরা।
নিউজওয়ান২৪.কম/রাজ
- বাঙালির বংশ পদবীর ইতিহাস
- গন্ধভাদালি লতার উপকারিতা
- ‘ময়ূর সিংহাসন’
- মিশরীয় সভ্যতা এবং নীল নদ
- মধ্যযুগের ইতিহাস
- ব্যবহারের আগে জানুন প্লাস্টিক বোতলে চিহ্নের মানে কী
- পবিত্র কাবা শরীফের অজানা যত তথ্য
- হ্যালুসিনেশন আসলে কী, রোগ না অন্য কিছু?
- পিরামিডের অজানা তথ্য…
- বিকাশ নগদ এবং রকেট’র ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে ফেরত পাবেন যেভাবে
- চুম্বকের আদ্যোপান্ত...
- ‘চুম্বন’ আদর ও ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ
- ‘রক্ত’ রঙের রহস্য...
- ‘ধানমন্ডি’ নামকরণের ইতিহাস
- মানুষের পর বুদ্ধিমান প্রাণী...